ভারতে উইকএন্ড কাটানোর মনোরম জায়গার সন্ধান কোলাড:  মুম্বই থেকে মাত্র ১২১ কিলোমিটার দূরে প্রাকৃতিক জলময় এক সুন্দর দুনিয়া। নদীর জলে এলোমেলো...

অবসর সময়ে ছুটি কাটাতে ভারতের যে মনোরম জায়গা গুলিতে যেতে পারেন।

ভারতে উইকএন্ড কাটানোর মনোরম জায়গার সন্ধান

কোলাড: 
মুম্বই থেকে মাত্র ১২১ কিলোমিটার দূরে প্রাকৃতিক জলময় এক সুন্দর দুনিয়া। নদীর জলে এলোমেলো খেলায় মাতাতে পারেন নিজেকেও।


টারকারলি: 
শান্ত পরিবেশে নিরিবিলিতে সময় কাটতে যেতে পারেন সেখানে। দেববাগ বিচ, ভোগ্যেভ বিচ এবং তোনডাভ্যালি বিচের অসাধারণ পরিবেশ আপনার সময়কে আনন্দমুখর করে তুলবেই।

দুধসাগর ফলস: 
মুম্বই থেকে ৫৯৪ কিলোমিটার দূরে এই জলপ্রপাত। স্বচ্ছ জলের ধারা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য শুধু আপনাকে আনন্দ দেবে তাই নয়, পলিউশনে ভরা জীবন থেকেও নিস্তার দেবে।

ভান্দারদারা:
 চারদিকে সবুজ গাছ, পাহাড় ও জলপ্রপাতের ধারা এখানকার পরিবেশকে অপূর্ব সুন্দর করে তুলেছে। আপনি যদি এমন শান্তির খোঁজে থাকেন, তবে বেরিয়ে পড়ুন।
ভারতের যে মনোরম জায়গা গুলিতে
তাজমহল


ঋষিকেশ:
দিল্লি থেকে মাত্র ২৩৯ কিলোমিটার দূরে হিমালয়ের পাদদেশে এক সুন্দর শহর। ট্রেকিং, নৌকো সওয়ারি, ক্লিফ হ্যাঙ্গিংয়ের সঙ্গে খুশির মেজাজে সময় কাটাতে চাইলে পাড়ি দিতে পারেন ঋষিকেশের উদ্দেশে।

ধানাউলটি: 
সমুদ্রতল থেকে ৮,৩০০ ফুট উপরে বরফে ঢাকা পাইনের জঙ্গলে কাটাতে পারেন একান্ত মুহূর্ত। তার সঙ্গে আনন্দ নিতে পারেন ট্রেকিং, রক ক্লাইম্বিং, পর্বতের আঁকাবাঁকা পথ ধরে মোটর বাইকিং ও স্নো ক্যাম্পিং। দিল্লি থেকে মাত্র ৩০২ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে ধানাউলটি।

ধর্মশালা:
 দিল্লি থেকে ৪৮১ কিলোমিটার দুরে হিমালয়ের পাদদেশে সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম সুন্দর জায়গা। ব্যস্ততা, মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে যেতেই পারেন সেখানে। দেখবেন, কেমন আপনার মন কেমন ফুরফরে হয়ে উঠেছে।

কুফ্রি: 
দিল্লি থেকে ৩৬৭ কিলোমিটার দুরে হিমালয়ের পাদদেশে বরফে ঢাকা এই শহর। যার সৌন্দর্য দেখলে মনে হবে ছবির মতো।

মানালি: 
পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম আকর্ষণীয় মানালি। দিল্লি থেকে ৫৪৬ কিলোমিটার দূরে বরফে ঢাকা পাহাড়ের কোলে কাটাতে পারেন কয়েকটা দিন।

মাচিনবেলে:
 বেঙ্গালুরু  থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে, সেখানেই মিলবে খুশির মুহূর্ত। কায়াকিং, ট্রেকিংয়ের মতো অ্যাডভেঞ্চারাস খেলাধুলোর মজাও নিতে পারেন।

শিবানাসামুদ্রা জলপ্রপাত
 অপরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশ, বেঙ্গালুরু থেকে ১৩৫ কিলোমিটার দুরে।

ইয়েলাগিরি পর্বত: 
চরম গরমের দিন আসতে চলেছে, আর আপনি যদি হাত থেকে বাঁচতে দূরে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তবে এটি আদর্শ জায়গা। বেঙ্গালুরু থেকে ১৫৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।

ওয়ানাদ:
 পশ্চিম ঘাট পর্বতের পাদদেশে অন্যতম সুন্দর জায়গা। পাহাড় ও পাহাড়ের কোলে বয়ে যাওয়া ঝরনা আপনাকে দেবে খুশির মেজাজ। বেঙ্গালুরু থেকে এর দূরত্ব ২৬৫ কিলোমিটার।

সান্দাকফু: 
কলকাতা থেকে ৬৩৭ কিলেমিটার দূরে এক অসাধারণ সুন্দর জায়গা। দু-চার দিনের ছুটি কাটাতে ব্যাগ প্যাক করতেই পারেন এর উদ্দেশে।

মন্দারমণি: 
সমুন্দ্র যদি আপনার প্রিয় হয়, তবে যেতে পারেন এখানকার সমুন্দ্র সৈকতে। প্রিয়জনের সঙ্গে একান্ত মুহূর্ত কাটাতে পারেন। কলকাতা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৬৫ কিলোমিটার।

দার্জিলিং: 
সবুজে মোড়া পাহাড়, পাহাড়ের গা বেয়ে বয়ে যাওয়া আঁকাবাঁকা রাস্তা। দার্জিলিং চায়ের স্বাদ পেতে বেরিয়ে পড়ুন। কলকাতা থেকে ৬১৩ কিলোমিটার দূরে রয়েছে চোখধাঁধানো জায়গাটি।

পুরুলিয়া:
প্রচুর কাজের চাপের ফাঁকে উইকেন্ড কাটাতে যেতে পারেন পুরুলিয়ায়। কলকাতা থেকে ২৪৭ কিলোমিটার দূরে শহর ছাঁড়িয়ে অন্য মেজাজে বেশ কাটবে দিন।

মিরিক: 
আপনি ঘুরতে ভালোবাসেন অথচ মিরিকে যদি না গিয়ে থাকেন, তবে অনেককিছু মিস করছেন।  কলকাতা থেকে ৫৯৬ কিলোমিটার দূরে মিরিকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনার ভ্রমণের প্ল্যানকে সার্থক করবে। সোর্স - bangla.eenaduindia.com

এখনকার দিনে সব অনুষ্ঠানেই ছবি তোলাটা কমন হয়ে গিয়েছে। এমনকী বন্ধুদের মধ্যে আড্ডা চলতে চলতেও ছবি তোলা চলতে থাকে। এখন শুধু গ্রুপ ফটোই নয়, সে...

মোটা হয়েও ছবিতে রোগা লাগার উপায় - ভালো ছবি তোলার উপায়

এখনকার দিনে সব অনুষ্ঠানেই ছবি তোলাটা কমন হয়ে গিয়েছে। এমনকী বন্ধুদের মধ্যে আড্ডা চলতে চলতেও ছবি তোলা চলতে থাকে। এখন শুধু গ্রুপ ফটোই নয়, সেলফিও ছবি তোলার ক্ষেত্রে বড় আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর মধ্যে মোটা বা স্থূলকায় বলে অনেকেই হিনম্মন্যতায় ভোগেন। ছবি তোলার ক্ষেত্রে আরও বেশি করে তা চোখে পড়ে। ছবিতে মোটা দেখতে লাগে এই বলে অনেকেই ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে চান চা।
অনেকে আবার গ্রুপ ফটো হলে একেবারে পিছনে গিয়ে দাঁড়ান যাতে তাঁকে দেখা না যায়। তবে এটা কোনও কাজের কথা নয়। সকলেরই ছবি তুলতে ভালো লাগে এবং এসব না ভেবে মন খুলে সবকিছু অনুভব করা উচিত।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রোগা মানুষদেরও ছবিতে খুব বিচ্ছিরি লাগে। ফলে মোটা-রোগা কোনও ব্যাপার নয়, আসল হল ক্যামেরার সামনে আমরা কীভাবে পোজ দিচ্ছি সেই ব্যাপারটা।
নিচের স্লাইডে কয়েক ধরনের টিপস দেওয়া হল, যেগুলি মেনে চললে ছবিতে আপনাকে আসলের তুলনায় অনেক রোগা লাগবে।
কিভাবে ছবি ভালো হয়- 
মোটা হয়েও ছবিতে
 

 লো অ্যাঙ্গেলে ছবি তুলবেন না

অনেক সময়ে নিচের অ্যাঙ্গেল থেকে ক্যামেরা তাক করে ছবি তোলা হয়। এই অ্যাঙ্গেলে পোজ দেওয়া মানুষদের মোটা লাগার পাশাপাশি বিশ্রী লাগে। ফলে এমন পোজে ছবি তুলবেন না।

ডবল চিন যেন না হয়


প্রোফাইল ছবিতে থুতনির নিচে ভাঁজ পড়লে খুব বাজে ছবি ওঠে। সেটা যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

প্রোফাইল জানুন


কোন প্রোফাইলে ছবি তুললে আপনাকে ভালো লাগে সেটা জানার চেষ্টা করুন। সেই অনুযায়ী ছবি তুললে অবশ্যই সব ছবি ভালো উঠবে।


পেট ভিতরে, বুক এগিয়ে থাকবে


যদি ভুড়িও থাকে, তাহলে ছবি তোলার কয়েক মুহূর্ত ভুড়িটিকে যতটা সম্ভব ঢুকিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। এছাড়া বুক সামনে থাকবে ও কাঁধ পিছনে থাকবে, এটা মাথায় রাখবেন।

হাত শরীর থেকে দূরে


সোজা দাঁড়িয়ে হাত ঝুলিয়ে ছবি তোলার চেয়ে হাতকে শরীর থেকে দূরে রাখুন। তাতে কিছুটা রোগা লাগবে।

গ্রুপ ফটোতে সাবধান


গ্রুপ ফটোর ক্ষেত্রে কখনও সামনে দাঁড়াবেন না। সামনে থেকে ছবি বিকৃত ওঠে।
পা ক্রস করে বসুন

মহিলাদের ক্ষেত্রে বসে ছবি তোলার ব্যাপার থাকলে পা ক্রস করে থাকুন, ছবি ভালো উঠবে।

একই রঙের পোশাক পড়ুন


রোগা লাগার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম শর্ত। চেষ্টা করুন উপরে নিচে যেন একই রঙের বা কাছাকাছি রঙের পোশাক হয়।

সঙ্গে কিছু নিতে পারেন


একলা দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে হলে, সঙ্গে কিছু নিতে পারেন। স্টাইলিশ ব্যাগও অনেক সময়ে ফ্যাশন স্টেটমেন্ট হয়ে ওঠে।

Source: bengali.oneindia.com

আজ শেয়ার করবো কিভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন ।  পেনড্রাইভ (Pen drive) বা মেমরি কার্ডে আজ আমদের নিত্য প্রয়োজনীয়...

কি ভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন

আজ শেয়ার করবো কিভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন । পেনড্রাইভ (Pen drive) বা মেমরি কার্ডে আজ আমদের নিত্য প্রয়োজনীয় সঙ্গী । বর্তমানে ভাইরাসের আক্রমন বা রেজিস্ট্রি হ্যাকের মাধ্যমে স্টোরেজ ডিভাইসকে রাইট প্রটেক্টেড করা একটি কমন প্রবলেম হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আসুন জেনে নিই কিভাবে কি ভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবো ।
যে ভাবে করতে হবে-

কিভাবে স্টোরেজ ডিভাইস নিয়ন্ত্রন করবেন ? উপডেট ২০১৫

  • ১) উক্ত ডিভাইস থেকে কোন ফাইল বা ফোল্ডার কপি বা মুভ করা যায় না।
  • ২) ডিভাইসটি ফরম্যাট করা যায় না।
  • ৩) সম্পূর্ণ ডিভাইসটি রাইট প্রটেক্টেড হয়ে থাকে।

সমাধানঃ
অনেক সময় পেনড্রাইভ বা মেমরি কার্ডের সুইচ এর কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। মেমরি কার্ডের সুইচ সাধারনত অ্যাডাপটরের গায়ে বসান থাকে। সুতরাং দেখে নিন সুইচ অফ করা আছে কিনা।


প্রথম পদ্ধতিঃ
> পেনড্রাইভটি পিসিতে কানেক্ট করুন এবং দেখে নিন পেনড্রাইভটি পিসির কোন ড্রাইভলেটার (যেমন, K, L ইত্যাদি) হিসেবে কাজ করছে।
> Start থেকে Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার দিন।
> এবার নিচের লাইন অনুসারে যেতে থাকুন (কোন অপশনে ডাবল ক্লিক করলে সেই অপশনটি খুলে যাবে) ঃ

HKEY_LOCAL_MACHINE\ SYSTEM\ CurrentControlSet\ Control\ StorageDevicePolicies

আপনার কম্পিউটারে StorageDevicePolicies খুঁজে না পেলে এখান থেকে মাত্র ১১১ বাইটের একটি ফাইল ডাউনলোড করে নিয়ে ডাবল ক্লিক করলে অটোম্যাটিকভাবে অপশনটি চলে আসবে।

> এবার StorageDevicePolicies এর অধিনে থাকা ডানপাশের WriteProtect ডাবল ক্লিক করুন।



> এখানে Value data যত থাকুক ০ (শুন্য) করে দিয়ে Ok করে দিন।


> রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করে পিসি রিস্টার্ট দিয়ে পুনরায় পেনড্রাইভ রিকানেক্ট করুন।

দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ
> Start থেকে Run এ গিয়ে cmd লিখে এন্টার দিন।
> CHKDSK X: /F লিখে এন্টার দিন। লক্ষ্য করুন, এখানে X কে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার হিসেবে ইউজ করা হয়েছে।

কোন অসুবিধে হলে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

সৌরশক্তি-চালিত বিমানে চড়ে বিশ্ব পরিভ্রমণের এক অভিযান শুরু হয়েছে। সোলার ইমপ্যাক্ট-২ নামে এই বিমানটি আবুধাবি থেকে ডানা মেলেছে ওমানের রাজধানী...

বিশ্ব পরিভ্রমণে ডানা মেলেছে সৌর বিমান - BBC Bangla

সৌরশক্তি-চালিত বিমানে চড়ে বিশ্ব পরিভ্রমণের এক অভিযান শুরু হয়েছে।
সোলার ইমপ্যাক্ট-২ নামে এই বিমানটি আবুধাবি থেকে ডানা মেলেছে ওমানের রাজধানী মাস্কাটের উদ্দেশ্যে।
বিশ্ব পরিভ্রমণে ডানা মেলেছে সৌর বিমান

আগামী পাঁচ মাস ধরে বিমানটি মহাদেশ থেকে মহাদেশে পাড়ি দেবে।
পথে বিভিন্ন দেশে সেটি থামবে, প্রয়োজনে মেরামত চালানো হবে এবং সৌরশক্তির সুফল সম্পর্কে প্রচারািভযান চালানো হবে।
এই অভিযানের নায়ক দুই সুইস নাগরিক -- অন্দ্রে বোর্সবার্গ এবং বার্নার্ড পিকার্ড।
বিমানটি এতই ছোট যে মাত্র একজন লোক এতে চড়তে পারে।
এই মুহূর্তে বিমনাটি চালাচ্ছেন অন্দ্রে বোর্সবার্গ। পরে মি. পকিার্ড এর নিয়ন্ত্রণভার হাতে তুলে নেবেন।
রওনা হওয়ার আগে মি. বোর্সবার্গ কথা বলেছিলেন বিবিসির সাথে। তিনি জানান, বিশ্ব পরিভ্রমণের সময় বিমনাটিকে প্রশান্ত এবং আটলান্টিক মহাসাগরও পাড়ি দিতে হবে।
আবুধাবি থেকে মাস্কাটের দুরত ৪০০ কি.মি। এই পথ পাড়ি দিতে বিমানটির সময় লাগবে ১২ ঘন্টা।
বিমনাটির যাত্রাপথের হদিশ ইন্টারনেটে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
তথ্যসূত্র -www.bbc.co.uk/bengali

আজ আমি আপনাদের সাথে ৩টি অনলাইন ইমেজ এডিটিং ওয়েব সাইটের এর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করছি। আশা করি আপনাদের কাজে আসবে। এটিও পড়ুন- কম্পিউটার বা ল্...

ফটো এডিট করুন অসাধারন নানা ইফেক্ট দিয়ে একদম Free !!!

আজ আমি আপনাদের সাথে ৩টি অনলাইন ইমেজ এডিটিং ওয়েব সাইটের এর সংক্ষিপ্ত আলোচনা করছি। আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।
এটিও পড়ুন- কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে জেনে নিন সাত সতেরো
    ফটো এডিট করুন অসাধারন নানা ইফেক্ট দিয়ে একদম Free !!!
  1. BeFunky.Com সাইটটাই আমার কাছে ভালো লাগলো তাই প্রথম অবস্থানেই রাখলাম। আর এই সাইটে রয়েছে অনেক পছন্দ করার মত অসাধারণ সব ইফেক্ট। সেগুলো শুধু আপনার ফটোতে Apply করলেই সেই ইফেক্ট হয়ে যাবে। আরও রয়েছে crop, retouch, rotate, sharpen, blur, soften সহ নানা অপশন। আরেকটি কথা হল আপনি Facebook, Picasa, Flickr, Photobucket, Webcam দিয়েও ফটো আপলোড করতে পারবেন। আর অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস। এখনই ভিজিট করুন www.befunky.com
  2. Scrapee.Net ও একটি অনলাইন ফটো এডিটিং এর জন্য ভালো সাইট। এই সাইটের বিশেষত্ব হল এখানে আপনি পাবেন সুবিশাল ফ্রেম এর কালেকশন। বিভিন্ন আকর্ষণীয় ফ্রেমে আপনার ছবি বসাতে এর জুড়ি নেই। এছাড়া অন্যান্য অনেক অপশন যেমনঃ adjust color saturation, hue, image contrast, brightness ইত্যাদি। ভিজিট করুন www.scrapee.net
  3. PhotoCat.Com মজার একটি অনলাইন ইমেইজ এডিটিং টুলস। রয়েছে মজার মজার ইমেইল ইফেক্ট। সাইটটা ঘুরে অনেকটা উপলব্ধি করলাম এখানে মেয়েদের মেকাপ করার মত অনেক ইফেক্টই রয়েছে আপনার ফটো এডিটিং এর জন্য। তাই অনেকটা মজা পেলাম। ভিজিট করতে পারেন www.photocat.com
=> কোন ওয়েবসাইটটা ব্যবহার করে ভালো Image এডিটিং করলেন সেটা জানাতে ভুলবেন না। আর আপনার জানামতে অন্য কোন ভালো ইমেইজ এডিটিং site এর কথা জানা থাকলে জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ 

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মন...

অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ টোটকা উপায়

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মনোযোগ রাখা দায়। এই অসময়ের ঘুম আর ক্লান্তির কী কারণ এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়াই বা কি? জেনে নিন নীচের আলোচনায়।
অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ টোটকা উপায়

অসময়ে ক্লান্তি বা ঘুমের ভাব
আপনি কি রাতে পার্টিতে গিয়েছিলেন কিংবা আপনার ছোট্ট শিশুটি কান্নাকাটি করেছে সারা রাত? নাকি রাত জেগে অফিসের বিশেষ প্রজেক্টের কাজটি শেষ করতে হয়েছে? কিন্তু এখন অফিসে বসে যে কারণেই আপনার ক্লান্ত বোধ হোক না কেন, আপনাকে তো জেগে থাকতেই হবে। অর্থাৎ ‘বস’-এর নজরে পরার আগে পুরো মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে হবে।
দিনের শুরু
রাতে কোনো কারণে ঘুমের ব্যাঘাত হলে ঘুম থেকে উঠে কুসুম-কুসুম গরম পানি দিয়ে অবশ্যই গোসল করতে হবে। সব শেষে শরীরে, হাতে-পায়ে খুব ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে শরীরে রক্ত চলাচল তো ভালো হবেই, হিম ঠান্ডা জল শরীরটাকেও করবে ঝরঝরে আর অনেক হালকা। এছাড়া চাইলে শাওয়ারের নীচে গান গাইতে গাইতে মনটাকেও প্রফুল্ল করে নিতে পারেন।

সকালের নাস্তা
একটি সুন্দর দিনের জন্য সকালে ভালোভাবে নাস্তা করা খুব জরুরি। তবে ভারি নাস্তা না করে রুটি, কলা বা অন্য কোনো ফল, সামান্য দই, মিষ্টি আর সঙ্গে কফি বা চা খান। এতে পেট ভরবে, বাড়বে ‘এনার্জি’-ও। চাকরিজীবী বা ছাত্রদের জন্য সকালের প্রতিটি মিনিটই খুব মূল্যবান। কিন্তু তারপরও নাস্তার জন্য একটু সময় বের করে যে নিতেই হবে!
গান শুনুন
গান মানুষের আবেগকে নাড়া দেয় এবং মস্তিষ্কের কোষগুলিকে জাগিয়ে তোলে। তাই অফিসে অসময়ে ক্লান্ত বোধ করলে প্রিয় গানটি চালিয়ে দিন এবং নিজেও মাথা নেড়ে নেড়ে গুন গুন করুন। ঘরে সহকর্মীরা থাকলে অবশ্যই কানে হেডফোন লাগিয়ে শুনবেন। এক্ষেত্রে হাল্কা, ধীর গান উপযোগী হলেও, হিপহপ, জ্যাজ বা হালকা রক মিউজিকও চলতে পারে।
মুখ, চোখ, কান, নাক সজাগ তো?
মুখকে সজাগ রাখতে পুদিনা পাতার ফ্লেবার দেয়া চুইংগাম চিবাতে থাকুন। নাকের জন্য পুদিনা পাতার তেলের গন্ধ নিতে পারেন। অন্যদিকে চোখের আরামের জন্য একটু চোখ বন্ধ করুন বা জানালা দিয়ে বাইরে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারেন। আর কানকে সজাগ করতে লতিটা একটু টিপে টিপে আলতো করে নীচের দিকে কয়েকবার টানুন।
শরীরকে জাগিয়ে তুলুন
কর্মক্ষেত্র বা শিক্ষাঙ্গন যেখানেই হোক না কেন ক্লান্ত লাগলে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে লিফ্টের পরিবর্তে হেঁটে যান। সম্ভব হলে ক্যান্টিন থেকে ঘুরে আসুন। পথে কারো সঙ্গে দেখা হলে দু-চার মিনিট হালকা বিষয়ে কথা বলুন। আর বাইরে যাবার সুবিধা থাকলে ১০ মিনিটের জন্য খোলা বাতাসে হেঁটে আসতে পারেন, চোখে-মুখে দিতে পারেন পানির ঝাপটাও।
হাত-পা নাড়ানো
বেশিক্ষণ কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ কিছুটা ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা পরপর একবার করে দাঁড়িয়ে বা উঠে একটু হাঁটাহাঁটি বা হাত-পা নাড়াচাড়া করা উচিত। মাঝে মাঝে ঘাড়টাকেও একটু এদিক সেদিক ঘোরাবেন। তাছাড়া চেয়ারে বসে পা দুটোকে শব্দ করে নাচাতে পারেন– এতে ঘুম তাড়ানো খুব সহজ।
এনার্জি ড্রিংককে না বলুন
এই ড্রিংক পান করলে অল্প সময়ের জন্য খুব তাড়াতাড়ি তরতাজা বা ফ্রেশ বোধ হয়– একথা যেমন ঠিক, তেমনি এও ঠিক যে পরে আরো বেশি ক্লান্ত লাগে। ঘুমকে ব্যাহত করে এবং পরের দিনও এর রেশ থেকে যায়। কাজেই এনার্জি ড্রিংক থেকে দূরে থাকুন। বরং সামান্য গরম পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস বা কমলার রস মিশিয়ে পান করুন, নিজেকে তরতাজা লাগবে।
দুপুরের হালকা খাবার
দুপুরে হালকা খাওয়া-দাওয়া করা ভালো। খিদে পেলে মাঝে মধ্যে চার বা পাঁচটি কাঠ বাদাম বা কাজু বাদাম খেতে পারেন। সাধারণ টক দই বা আপেল সঙ্গে রাখুন। লাঞ্চের সময় সহকর্মীদের সঙ্গে হালকা বিষয় নিয়ে কথা বলুন। তাছাড়া খুব ঠান্ডা পানি পান করলেও তা ঘুমের ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
কিছু নিয়ম মেনে চলুন
আপনার বয়স যতই হোক না কেন, প্রতিদিন একই সময় বিছানায় যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে দিনের বেলা ‘ফিট’ থাকতে তেমন আর সমস্যা হয় না। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তো আর কথাই নেই। কাজেই এই দিকগুলোর দিকে একটু খেয়াল রাখলে সহজে ক্লান্তি বোধ আসে না। অবশ্য যদি না শারীরিক বা মানসিক কোনো সমস্যা থাকে।
হরমনের ভূমিকা
মাঝে মাঝেই ক্লান্ত বোধ করলে আর অপেক্ষা না করে সরাসরি ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। থাইরয়েড হরমনের ভারসাম্য সঠিক না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ক্লান্ত বোধ, শুস্ক ত্বক, বিষন্নতা, কাজে অমনোযোগ, ওজন বাড়া ইত্যাদি। কাজেই এ ধরণের সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারি চেকআপ করিয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
উৎস - তথ্যসংগ্রহ

নকিয়ার স্মার্টফোনে অনেক সময় ভাইরাসের আক্রমণ হয়। আবার ভাইরাস আক্রমণ ছাড়াও এগুলো অনেক সময় ধীরগতির হয়ে যায়। অধিকাংশ ব্যবহারকরীই তখন উপায়ান্তর ন...

কিভাবে নকিয়া ফোন ফ্ল্যাশ করবেন ? নিজে নিজেইকম্পিউটার ছাড়া !! New

কিভাবে নকিয়া ফোন ফ্ল্যাশ করবেন ? নিজে নিজেইকম্পিউটার ছাড়া !! New নকিয়ার স্মার্টফোনে অনেক সময় ভাইরাসের আক্রমণ হয়। আবার ভাইরাস আক্রমণ ছাড়াও এগুলো অনেক সময় ধীরগতির হয়ে যায়। অধিকাংশ ব্যবহারকরীই তখন উপায়ান্তর না দেখে সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে ফোনটি ফ্ল্যাশ করান। এ সমস্যা কিন্তু নিজেও সমাধান করা যেতে পারে। প্রথমে সেটটি বন্ধ করে সিম এবং মেমোরি কার্ড খুলে নিন। এবার *, ৩, Send বাটন তিনটি একত্রে চেপে ধরে মোবাইলের পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি চালু না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো চেপে ধরে রাখতে হবে।
এটিও পড়ুন - কিভাবে ছাত্র- ছাত্রীরা অনলাইনে সহজে আয় করবে?
সেটটি অন হয়ে গেলে দেখবেন এটি একেবারেই নতুনের মতো হয়ে গেছে। ভাইরাস এবং ধীরগতিতে কাজ করার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। তবে আপনার সেট যদি হয় নকিয়ার বর্তমান মডেলের কোনো হ্যান্ডসেট, যেগুলোতে কিবোর্ড নেই (যেমন ৫৮০০) সে ক্ষেত্রে send, menu এবং camera বাটনগুলো একসঙ্গে চাপুন এবং তারপর পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি on না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো ছাড়বেন না। নকিয়ার নির্দিষ্ট কিছু হ্যান্ডসেট যেমন_১২০০, ১৬৫০ ইত্যাদি সেটে কল এলে অনেক সময় রিংটোন বাজে না, আবার ম্যনুয়ালি টোন অপশন থেকে রিংটোন বাজাতে গেলে মোবাইল রিস্টার্ট হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথমে Phone setting- এ গিয়ে Restore Factory Setting দিয়ে দেখুন। কাজ না হলে তারপর কম্পিউটারে ফ্ল্যাশ দিন।
জানতে চান- বাংলা মাধ্যমে কম্পিউটার টিপস , ট্রিক্স, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক , প্রোগ্রামিং ও অন্যান্য ...

নোট-বিঃ দ্রঃ ফ্ল্যাশ দেয়ার আগে অবশ্যই আপনার সেটে সংগৃহীত নম্বার ও মেসেজের ব্যকআপ নিয়ে নিন।

নকিয়ার স্মার্টফোনে অনেক সময় ভাইরাসের আক্রমণ হয়। আবার ভাইরাস আক্রমণ ছাড়াও এগুলো অনেক সময় ধীরগতির হয়ে যায়। অধিকাংশ ব্যবহারকরীই তখন উপায়ান্তর না দেখে সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে ফোনটি ফ্ল্যাশ করান। এ সমস্যা কিন্তু নিজেও সমাধান করা যেতে পারে। প্রথমে সেটটি বন্ধ করে সিম এবং মেমোরি কার্ড খুলে নিন। এবার *, ৩, Send বাটন তিনটি একত্রে চেপে ধরে মোবাইলের পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি চালু না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো চেপে ধরে রাখতে হবে। সেটটি অন হয়ে গেলে দেখবেন এটি একেবারেই নতুনের মতো হয়ে গেছে। ভাইরাস এবং ধীরগতিতে কাজ করার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। তবে আপনার সেট যদি হয় নকিয়ার বর্তমান মডেলের কোনো হ্যান্ডসেট, যেগুলোতে কিবোর্ড নেই (যেমন ৫৮০০) সে ক্ষেত্রে send, menu এবং camera বাটনগুলো একসঙ্গে চাপুন এবং তারপর পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি on না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো ছাড়বেন না। নকিয়ার নির্দিষ্ট কিছু হ্যান্ডসেট যেমন_১২০০, ১৬৫০ ইত্যাদি সেটে কল এলে অনেক সময় রিংটোন বাজে না, আবার ম্যনুয়ালি টোন অপশন থেকে রিংটোন বাজাতে গেলে মোবাইল রিস্টার্ট হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথমে Phone setting- এ গিয়ে Restore Factory Setting দিয়ে দেখুন। কাজ না হলে তারপর কম্পিউটারে ফ্ল্যাশ দিন। বিঃ দ্রঃ ফ্ল্যাশ দেয়ার আগে অবশ্যই আপনার সেটে সংগৃহীত নম্বার ও মেসেজের ব্যকআপ নিয়ে নিন।

Copy and WIN : http://bit.ly/copynwin
নকিয়ার স্মার্টফোনে অনেক সময় ভাইরাসের আক্রমণ হয়। আবার ভাইরাস আক্রমণ ছাড়াও এগুলো অনেক সময় ধীরগতির হয়ে যায়। অধিকাংশ ব্যবহারকরীই তখন উপায়ান্তর না দেখে সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে ফোনটি ফ্ল্যাশ করান। এ সমস্যা কিন্তু নিজেও সমাধান করা যেতে পারে। প্রথমে সেটটি বন্ধ করে সিম এবং মেমোরি কার্ড খুলে নিন। এবার *, ৩, Send বাটন তিনটি একত্রে চেপে ধরে মোবাইলের পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি চালু না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো চেপে ধরে রাখতে হবে। সেটটি অন হয়ে গেলে দেখবেন এটি একেবারেই নতুনের মতো হয়ে গেছে। ভাইরাস এবং ধীরগতিতে কাজ করার সমস্যা একেবারেই দূর হয়ে যাবে। তবে আপনার সেট যদি হয় নকিয়ার বর্তমান মডেলের কোনো হ্যান্ডসেট, যেগুলোতে কিবোর্ড নেই (যেমন ৫৮০০) সে ক্ষেত্রে send, menu এবং camera বাটনগুলো একসঙ্গে চাপুন এবং তারপর পাওয়ার বাটন চেপে মোবাইল চালু করুন। সেট পুরোপুরি on না হওয়া পর্যন্ত বাটনগুলো ছাড়বেন না। নকিয়ার নির্দিষ্ট কিছু হ্যান্ডসেট যেমন_১২০০, ১৬৫০ ইত্যাদি সেটে কল এলে অনেক সময় রিংটোন বাজে না, আবার ম্যনুয়ালি টোন অপশন থেকে রিংটোন বাজাতে গেলে মোবাইল রিস্টার্ট হয়। এ ক্ষেত্রে প্রথমে Phone setting- এ গিয়ে Restore Factory Setting দিয়ে দেখুন। কাজ না হলে তারপর কম্পিউটারে ফ্ল্যাশ দিন। বিঃ দ্রঃ ফ্ল্যাশ দেয়ার আগে অবশ্যই আপনার সেটে সংগৃহীত নম্বার ও মেসেজের ব্যকআপ নিয়ে নিন।

Copy and WIN : http://bit.ly/copynwin

SC, ST,OBC কাস্ট সার্টিফিকেট  করার সাইটি হল- http://castcertificatewb.gov.in .এখান থেকে যে কেউ SC, ST,OBC কাস্ট সার্টিফিকেট এর অ্যাপ্লাই ,...

SC-ST-OBC সার্টিফিকেট অ্যাপ্লাই, স্ট্যাটাস, ডিটেলস ও ইত্যাদি একই সাইটে.....

SC, ST,OBC কাস্ট সার্টিফিকেট  করার সাইটি হল- http://castcertificatewb.gov.in .এখান থেকে যে কেউ SC, ST,OBC কাস্ট সার্টিফিকেট এর অ্যাপ্লাই , সার্টিফিকেটের স্ট্যাটাস, সার্টিফিকেটের ডিটেলস , সার্টিফিকেট এডিট ও আরও অনেক কাজ করতে পারবেন।
Applycation for SC/ST/OBC Certitificate - Click Here

SC-ST-OBC
এটিও পড়ুন- আপনি কি আপনার বাংলা ভাষায় কম্পিউটার শিক্ষার সাইট খুজচ্ছেন- এই সমস্যার অবসান মেটাতে এখানে ক্লিক করুন।

আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনি আপনার ব্লগের হোম পেজের জন্য পোস্ট সেপারেটর তৈরি করবেন। যারা ব্লগের হোম পেইজে একাধিক পোস্ট রাখেন ত...

ব্লগস্পট ব্লগের হোম পেইজে যুক্ত করুন খুব সুন্দর পোস্ট সেপারেটর

আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে আপনি আপনার ব্লগের হোম পেজের জন্য পোস্ট সেপারেটর তৈরি করবেন।
যারা ব্লগের হোম পেইজে একাধিক পোস্ট রাখেন তাদের জন্য এটি আসলেই কাজে লাগবে।
এটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার  প্রত্যেকটি  ব্লগ পোস্টের শেষে খুব সুন্দর পোস্ট সেপারেটর ব্যবহার করতে পারবেন।
এটিও পড়ুন - কি ভাবে ব্লগ থেকে সহজে টাকা আয় করা যায় তার সহজ সমাধান
ইংরেজি শেখা ছাড়া এখন সব কিছুই অর্থ হীন- English Language - See more at: http://dinajpur-net.blogspot.in/#sthash.RUEBRpxe.dpufকি
ইংরেজি শেখা ছাড়া এখন সব কিছুই অর্থ হীন- English Language - See more at: http://dinajpur-net.blogspot.in/#sthash.RUEBRpxe.dpuf
এটা করা খুব সহজ। এটি করতে হলে আপনাকে যা করতে হবে।

  • প্রথমে আপনার ব্লগে লগ ইন করুন
  • তারপর Deshboad>Design>Edit HTML  এ ক্লিক করুন
  • তারপর নিচের কোডটি খেজে বের করুন
.post {
margin: 0 0 40px 0;
width: 90%
}
  • এবার এই কোডটি খুজে পাওার পর
  • এবারে আমরা এই { এবং } এর মাঝে কিছু CSS property স্থাপন করবো যাতে করে দুই পোস্টের মাঝে আমরা একটি ছবি দিতে পারি। নিচে লেখা এই কোড যুক্ত করে দিন .post { লেখার পরের লাইনে
background: url(<strong></strong><strong><strong><a href="http://www.picturehost.com/separator.jpg</strong></strong><strong></strong&gt" onclick="javascript:_gaq.push(['_trackEvent','outbound-article','http://www.picturehost.com/separator.jpg</strong></strong><strong></strong&gt']);" rel="nofollow">http://www.picturehost.com/separator.jpg</strong></strong><strong></strong&gt</a>;);
background-repeat: no-repeat;
background-position: bottom center;
margin:.5em 0 1.5em;
padding-bottom:<strong>2.5</strong>em;
  • এবার প্রিভিউ দিয়ে দেখে নিন
  • ঠিক থাকলে সেইভ করতে ভুলবেন না , নাহলে  :D
আর আপনাদের সবার সুবিধার জন্য আমি কিছু ছবি সহ লিংক দিয়ে দিলাম।

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_Wi4E8AQJ-bgvQ5-EtonsDLM3cJXsoUUtIoWDJb7BSz1UTEJQp7Hz3Y6Ny8t2YvokO5UdVvWtxHjkQ0RLPCMn4SgQj0r_sn6hYiJ23NhBvEcP8cpR22HNRcz-cT5vOgjYbyN6ug-7VOq1/s1600/barsnake.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLef-Pi0i7aAhJ4xdoA41iSVyPmcTOeVsweQykqO3EqvD8qEV3hoZfddkPepr9xvsgYcT7l2uh28HPaWpTAjT8atdsV66YRBvb6dScdphzv3dTTk-mEeT2ZycxahZ-q5nPpLE6hgbHIMjo/s1600/bar54.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjGkMhhq5_pwJp9vqGsuQIVegmGIVKrElurK_rWnRV3Bj243ionQWxMBHssY5JcGDGscgwvh2AS3Uvlqgb4bs9bpEW_qCf7ZwEmGQnj0Jp49JNU0Zz3HAeNrlLhN2vaqAoO7gfVzPhLkeET/s1600/bar48.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxw0pi9GigtX4anWfuksX1_j2vPlvJr3nDPaTXm-E-UAI5uwmvRxaMI8IZJDhEzE0j-GAXWJ01btAiWqUC0mExd9GMVPfB_7ZOO7i-JiSjIyxPGo2RIf5X3kITI4dvQ8PAG85GpQF3XYcz/s1600/bar47.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjP2qQwEeL2IL-7GDEMi2bXNpQPYbwA6obStUWVg3AyAUIF_U4CLHhCHesrqrPbvxR8BcuieYpkOby7okGG3qgTTSa3qui5TG9edyU0T11zWcLOv9TAyreS1TXQlFJ4Eg_er_XwivRtr6Mb/s1600/astarl7s.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjuy6XNouISivVDw4maS3j4iB1m2T9ePF6CmoEPIBFj2kmTjTzAJn1lMKOxNagxKtbo6wISg1_VN5nt6am3Tx5qOXBJdgEbVqjSkPTyh7CLbdkPHSY3hTRb1MNe-xwQ3MjnO_8M4cKLsiQJ/s1600/dividers_129.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgIjQ26Ds9sJtOeVmsHrvflIE_Ib-oNnSjJNLXZnlv7Z_uso2gSaVtbNRBO4wk1o-sJEMHO8IZ9ZdgdSLh1JJKMb3oBLm5hlsSD9duzhxFfJquCZpfKw0qPZRhbCIxDiT6hxAvG24221Gkm/s1600/dividers_96.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjsIcpgnTin6bT0lTeyD2wG4CoyyYQVpAqN19TSPwBfFDwlebDukZ_1H57qox8peIRsVa77gOqq2sT5q1vhJOAVXhJFkWdTRPeCy9VagGgCZEUjHll6wMN8YPFJQBsC1_0fSMxrHKidF_mz/s1600/clipart-heart-border.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8T_Fvsfnjl_nt5EBmmHlRUYk8pfaE9NazgrF4LhOe9tgG9KHmotCohUVgq74Fuu8TXmk99HKc0A3BtEq0a5Enf2LLL6OfoQ8bBrxsvm_JQyoN_C-7Vj8QJnuYV5g6_AP6TCI01jGL5Wx8/s1600/chain.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5YoBc1qpexmHli4YWhW0A7rmzh8Rql7hC6H5wHh4on_Fd_OT-6hPR0bKCZ_zP9vvX6g_a_evXvmN3JjFyjsmGKJwm6TB5yFYiL6ojt21a3tgumVRfpG7DWq4xzYZ5fD8TVPOYdbRrnyI7/s1600/bloodrose.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirkAY1Rqel25le6_2sD66vURia8qM173QtpkDEvLxqT77leuVHa8H9Wwsm6Bd1rJmgX7ngMF_xK3_hcDEu0vto1ilIqYv3qaET8NDP4JA1vCej0HZi8Db9D5eDJVXYFexyyUentDRWHChz/s1600/stonebar.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjw34CKK79Vl1KqLY2CaM8NyMeVe6d9ndamD5HFxmTZpRCHjUEMDsixkN6hU7IcFgu5vubBMpkKMaePZLOidMuZ6OK9gDPCwRqgGwfCmAUg7c4bof3sX2Aqts6M5ljUD4o57sypnnf3ZUpu/s1600/resfiles_sdfp.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg42KQuNR70oezu48I8PQKSBrIaK_vb-SM371-aN_973eyZ-9PHZF79e1x8bvDansrkj02xEueQkyfuS0aWB22D8JEy-pXgZ0tUN0W6bCFlwODf_JoheKzdq-KVnNNbjotPpsWvDs4cvxFg/s1600/resfileszcp.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwdQxBzDFKGrHBpN6Y_WC2cdPtGBQR8kne68XnWStS3zyZ-qrZqQ5-AjsqX4bCN0MxZQQ1s6i650ZUsUluBCfrY9f1C-cf_f_dd6-FRH_KsMxuP2JpomxTIXFxwSDowyAVIBYnQX8TZ6hq/s1600/resfiles_output.php.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjf4bA-vrtBLPm4GVZWQ-pm-4eSsRIeV2kQv1xeiOv7ScJb6Kimg2T7kvEhvA_1YG0JiAAV1Fm4aqgqBR_Ngk8GEL5deNW03oOw0eNi8Bl5fP4GW5Eg_oWSuUC7VoUcc6y8Vtv2hF77KBzK/s1600/pumpkin-border-hth.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFiMWTEoloOvYlKDuQaXO9HIhCehBhklfApnW0gkLNXeJ5Q5PLLurVLreLuLOzhRJ31JH9tgfj-Hvrr7PPpG3Gb9IVa0u0LBgtdzk8WoNyDVN1jwEoEB262y36XtsMHPDwxM0z7wX0FCQi/s1600/irish-border4.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjdwXreRI3eeUGSO3hf4L9uMT_yK8qP35xaixxaL6cTyUV4cgHSkpGOz9Mjmb-go9Seg45cyDzA_tW8kpKyPazH2UP9dZhzrtx5L4pLOKYOIriQOgDQeoCSchPwxwMZAC1CcXLaFS0KDvxB/s1600/ivy.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgjBf2bA9W_265b1CojvS0awIbAAsoCWX71MlB181U7sebssDh64fKhWZqI3fVEQHi2CwHf1gPKUTqORnQq65pMb7-Aqo2V7cSImg_A-gUgXAnjKohG379zstOheI7vZKkpG85P9lHnCHC1/s1600/irish-border1.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7EfBi1S77QmkQqxZtNnDTAJlFZNdTTaYiornIqARSc-IQPXov7eI71Nbgvo2qkoBQZRh2dSB4swQJXKFQt_Nd4_mVZw9aynhdJm0v9408QkdEiLxEmvkrAUx_JdhEin01eWEM4DUCR6xX/s1600/frog54.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiuDTu110Y0s5REyiQ8Eo0Pmm4nX-A24uBhRtd0CkdVX-Rw8seP_UfrIXYuxnB9_ZnYk3HM8LL8MsOsFb3wtm-uPwgmhcXOikv-R9_WPlgUdWz8RS5k_p6wz4bzrQkD6Q7E2rwnKBsLwXD/s1600/flowerbar.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEieA_9fEOVO-Y06DjY_nIDfUXjktrUpiqoPHc2eqKLtTiDKWBZ8rXc-I7JjSNoqLhfxtjDfK9nEdlNeGREncXxtaKqKV2CiX3lHL0KyPBydCb451IPHjj9L9OtJeo7Y4itttxEyIOI6MFxq/s1600/drawing-separator.gif
Da

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_Wi4E8AQJ-bgvQ5-EtonsDLM3cJXsoUUtIoWDJb7BSz1UTEJQp7Hz3Y6Ny8t2YvokO5UdVvWtxHjkQ0RLPCMn4SgQj0r_sn6hYiJ23NhBvEcP8cpR22HNRcz-cT5vOgjYbyN6ug-7VOq1/s1600/barsnake.gif
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLef-Pi0i7aAhJ4xdoA41iSVyPmcTOeVsweQykqO3EqvD8qEV3hoZfddkPepr9xvsgYcT7l2uh28HPaWpTAjT8atdsV66YRBvb6dScdphzv3dTTk-mEeT2ZycxahZ-q5nPpLE6hgbHIMjo/s1600/bar54.gifhttps://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjGkMhhq5_pwJp9vqGsuQIVegmGIVKrElurK_rWnRV3Bj243ionQWxMBHssY5JcGDGscgwvh2AS3Uvlqgb4bs9bpEW_qCf7ZwEmGQnj0Jp49JNU0Zz3HAeNrlLhN2vaqAoO7gfVzPhLkeET/s1600/bar48.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxw0pi9GigtX4anWfuksX1_j2vPlvJr3nDPaTXm-E-UAI5uwmvRxaMI8IZJDhEzE0j-GAXWJ01btAiWqUC0mExd9GMVPfB_7ZOO7i-JiSjIyxPGo2RIf5X3kITI4dvQ8PAG85GpQF3XYcz/s1600/bar47.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjP2qQwEeL2IL-7GDEMi2bXNpQPYbwA6obStUWVg3AyAUIF_U4CLHhCHesrqrPbvxR8BcuieYpkOby7okGG3qgTTSa3qui5TG9edyU0T11zWcLOv9TAyreS1TXQlFJ4Eg_er_XwivRtr6Mb/s1600/astarl7s.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjuy6XNouISivVDw4maS3j4iB1m2T9ePF6CmoEPIBFj2kmTjTzAJn1lMKOxNagxKtbo6wISg1_VN5nt6am3Tx5qOXBJdgEbVqjSkPTyh7CLbdkPHSY3hTRb1MNe-xwQ3MjnO_8M4cKLsiQJ/s1600/dividers_129.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgIjQ26Ds9sJtOeVmsHrvflIE_Ib-oNnSjJNLXZnlv7Z_uso2gSaVtbNRBO4wk1o-sJEMHO8IZ9ZdgdSLh1JJKMb3oBLm5hlsSD9duzhxFfJquCZpfKw0qPZRhbCIxDiT6hxAvG24221Gkm/s1600/dividers_96.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjsIcpgnTin6bT0lTeyD2wG4CoyyYQVpAqN19TSPwBfFDwlebDukZ_1H57qox8peIRsVa77gOqq2sT5q1vhJOAVXhJFkWdTRPeCy9VagGgCZEUjHll6wMN8YPFJQBsC1_0fSMxrHKidF_mz/s1600/clipart-heart-border.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj8T_Fvsfnjl_nt5EBmmHlRUYk8pfaE9NazgrF4LhOe9tgG9KHmotCohUVgq74Fuu8TXmk99HKc0A3BtEq0a5Enf2LLL6OfoQ8bBrxsvm_JQyoN_C-7Vj8QJnuYV5g6_AP6TCI01jGL5Wx8/s1600/chain.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5YoBc1qpexmHli4YWhW0A7rmzh8Rql7hC6H5wHh4on_Fd_OT-6hPR0bKCZ_zP9vvX6g_a_evXvmN3JjFyjsmGKJwm6TB5yFYiL6ojt21a3tgumVRfpG7DWq4xzYZ5fD8TVPOYdbRrnyI7/s1600/bloodrose.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirkAY1Rqel25le6_2sD66vURia8qM173QtpkDEvLxqT77leuVHa8H9Wwsm6Bd1rJmgX7ngMF_xK3_hcDEu0vto1ilIqYv3qaET8NDP4JA1vCej0HZi8Db9D5eDJVXYFexyyUentDRWHChz/s1600/stonebar.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjw34CKK79Vl1KqLY2CaM8NyMeVe6d9ndamD5HFxmTZpRCHjUEMDsixkN6hU7IcFgu5vubBMpkKMaePZLOidMuZ6OK9gDPCwRqgGwfCmAUg7c4bof3sX2Aqts6M5ljUD4o57sypnnf3ZUpu/s1600/resfiles_sdfp.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg42KQuNR70oezu48I8PQKSBrIaK_vb-SM371-aN_973eyZ-9PHZF79e1x8bvDansrkj02xEueQkyfuS0aWB22D8JEy-pXgZ0tUN0W6bCFlwODf_JoheKzdq-KVnNNbjotPpsWvDs4cvxFg/s1600/resfileszcp.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwdQxBzDFKGrHBpN6Y_WC2cdPtGBQR8kne68XnWStS3zyZ-qrZqQ5-AjsqX4bCN0MxZQQ1s6i650ZUsUluBCfrY9f1C-cf_f_dd6-FRH_KsMxuP2JpomxTIXFxwSDowyAVIBYnQX8TZ6hq/s1600/resfiles_output.php.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjf4bA-vrtBLPm4GVZWQ-pm-4eSsRIeV2kQv1xeiOv7ScJb6Kimg2T7kvEhvA_1YG0JiAAV1Fm4aqgqBR_Ngk8GEL5deNW03oOw0eNi8Bl5fP4GW5Eg_oWSuUC7VoUcc6y8Vtv2hF77KBzK/s1600/pumpkin-border-hth.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFiMWTEoloOvYlKDuQaXO9HIhCehBhklfApnW0gkLNXeJ5Q5PLLurVLreLuLOzhRJ31JH9tgfj-Hvrr7PPpG3Gb9IVa0u0LBgtdzk8WoNyDVN1jwEoEB262y36XtsMHPDwxM0z7wX0FCQi/s1600/irish-border4.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjdwXreRI3eeUGSO3hf4L9uMT_yK8qP35xaixxaL6cTyUV4cgHSkpGOz9Mjmb-go9Seg45cyDzA_tW8kpKyPazH2UP9dZhzrtx5L4pLOKYOIriQOgDQeoCSchPwxwMZAC1CcXLaFS0KDvxB/s1600/ivy.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgjBf2bA9W_265b1CojvS0awIbAAsoCWX71MlB181U7sebssDh64fKhWZqI3fVEQHi2CwHf1gPKUTqORnQq65pMb7-Aqo2V7cSImg_A-gUgXAnjKohG379zstOheI7vZKkpG85P9lHnCHC1/s1600/irish-border1.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh7EfBi1S77QmkQqxZtNnDTAJlFZNdTTaYiornIqARSc-IQPXov7eI71Nbgvo2qkoBQZRh2dSB4swQJXKFQt_Nd4_mVZw9aynhdJm0v9408QkdEiLxEmvkrAUx_JdhEin01eWEM4DUCR6xX/s1600/frog54.gif

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiiuDTu110Y0s5REyiQ8Eo0Pmm4nX-A24uBhRtd0CkdVX-Rw8seP_UfrIXYuxnB9_ZnYk3HM8LL8MsOsFb3wtm-uPwgmhcXOikv-R9_WPlgUdWz8RS5k_p6wz4bzrQkD6Q7E2rwnKBsLwXD/s1600/flowerbar.gif

 
আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন। কোন ভুল হলে নিজ গুনে মাফ করে দিবেন মাফ করে দিবেন :D :D :D । কারন ক্ষমা মহত্তের লক্ষণ।
আর ভালো লাগলে কমেন্টতো করবেনই, এটা কি বলা লাগে  ?  :P   :D

Advertisement